ইসরায়েলি বাহিনীর গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বাংলাদেশের
ইসরায়েলি বাহিনীর গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বাংলাদেশের ৫০-এর অধিক জেলায় নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করে রাস্তায় নেমে আসেন। তাঁদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন শিক্ষক-কর্মকর্তারা। এ ছাড়া ঢাকায় বিক্ষোভ দেখানো হয় মার্কিন দূতাবাসের সামনে। ঢাকার বাইরে পাঁচ জেলায় আন্তর্জাতিক ফাস্ট ফুড চেইন কেএফসি, পিৎজা হাট ও জুতার কোম্পানি বাটার শোরুমে ভাঙচুর চালানো হয়।
সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, শাহবাগ, বায়তুল মোকাররম, কুড়িল বিশ্বরোড, নতুন বাজারসহ ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় নানা সংগঠনের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। বিকেলে কয়েকটি ছাত্রসংগঠন আবারও বিক্ষোভ দেখায়। এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘ফ্রি ফ্রি ফিলিস্তিন’, ‘ট্রাম্পের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে’, ‘আমরা কারা, তোমরা কারা, ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন। সবার হাতে ‘শো ইসরায়েল দ্য রেড কার্ড’ লেখা প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
সকালে রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিক্ষোভ চলাকালে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আতিকুল ইসলাম বলে, ‘গাজায় এমন নির্মম গণহত্যার দৃশ্য দেখার পর থেকে আর সুস্থির থাকতে পারছি না।
আজকে বিশ্বব্যাপী কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আমরা আমাদের ক্লাস বাতিল করেছি। আমরা ফিলিস্তিনি মানুষের মুক্তি চাই। স্বাধীন ফিলিস্তিন চাই