ঢাকা ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ছাত্র জনতার উপর হামলাসহ ১৫ মামলার আসামীর কারাগারে আত্মহত্যা।

 

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকালে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলাসহ ১৫ মামলার আসামি সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজন (৪৫) আত্মহত্যা করেছেন।
রোববার (১৪ জুন) সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে গলায় গামছা পেঁচিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।

পরে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতলের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে এক কারাবন্দিকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। আনার পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা যায়, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সুজন সাধারণ একটি কক্ষে বন্দি ছিলেন এবং নিজের ব্যবহৃত গামছা দিয়েই ফাঁস দেন। কক্ষটিতে থাকা তিন বন্দির মধ্যে একজন আদালতে গিয়েছিলেন ও অপরজন ঘুমিয়ে ছিলেন। সেই ফাঁকে সুজন আত্মহত্যা করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:৫৮:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
২ বার পড়া হয়েছে

ছাত্র জনতার উপর হামলাসহ ১৫ মামলার আসামীর কারাগারে আত্মহত্যা।

আপডেট সময় ০৪:৫৮:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

 

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকালে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলাসহ ১৫ মামলার আসামি সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজন (৪৫) আত্মহত্যা করেছেন।
রোববার (১৪ জুন) সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে গলায় গামছা পেঁচিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।

পরে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতলের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে এক কারাবন্দিকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। আনার পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা যায়, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সুজন সাধারণ একটি কক্ষে বন্দি ছিলেন এবং নিজের ব্যবহৃত গামছা দিয়েই ফাঁস দেন। কক্ষটিতে থাকা তিন বন্দির মধ্যে একজন আদালতে গিয়েছিলেন ও অপরজন ঘুমিয়ে ছিলেন। সেই ফাঁকে সুজন আত্মহত্যা করেন।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/dainikprohor/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471